• এসএসসি রেজাল্ট ২০১৯ । নাম্বার সহ এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল পরীক্ষার ফলাফল ২০১৯Breaking News

    Sunday, August 20, 2023

    New

    আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন, ভালো না থাকলে কি কেউ ট্রিকবিডি ভিউ করে? 😀 অবশ্য ট্রিকবিডি এমন একটা প্লেস যেখানে নিত্যনতুন এমন সব আকর্ষণীয় তথ্য পাওয়া যায়, এমনিতেই মন ভালো হয়ে যাওয়ার কথা!
    সে যাকগে, চলুন আমরা পোস্টে ফিরে যায়।

    আজকের আলোচ্য বিষয় হলো, স্কলারশিপ বা বৃত্তিসহকারে চীন দেশে হায়ার স্টাডিস এবং এই সংক্রান্ত কিছু আপডেট যা আপনার কিংবা আপনার পরিচিত কারো কাজে লাগতে পারে।

    প্রথমে আমরা বিবিসির ২০২২ সালে প্রকাশিত আর্টিকেলের কিছু খুদে অংশ দেখে আসি।

    বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষায় নতুন এক গন্তব্য চীন। চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সহজে ভর্তি, আকর্ষণীয় বৃত্তি এবং শিক্ষা শেষে চাকরির সুযোগ – এসব কারণে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অনেকেই এখন চীন যেতে উৎসুক।

    করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগ পর্যন্ত চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যাওয়া বেড়েছে। চীনের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে বলা হচ্ছে, দেশটির ১৩তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় (২০১৬ -২০২০) উচ্চ শিক্ষা প্রসারের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

    সে অনুযায়ী চীনে বিদেশি শিক্ষার্থী এখন প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখের মতো। সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও সুযোগ পাচ্ছে।

    জার্মানি-ভিত্তিক অনলাইন পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান স্ট্যাটিসটা বলছে, চীনে যত সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থী চীনে পড়াশুনা করছে।

    বিদেশিদের মধ্যে চীনে সবচেয়ে বেশি পড়াশুনা করছে দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষার্থীরা, যার সংখ্যা পঞ্চাশ হাজারের বেশি। এছাড়া থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, ভারত, আমেরিকা এবং রাশিয়ার শিক্ষার্থীরাও চীনে পড়াশুনা করছে।

    ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের পাশে যেসব দেশ রয়েছে সেখান থেকে প্রায় ৫৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চীনে পড়াশুনা করতে আসছে।

    স্ট্যাটিসটার পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ২১ হাজার শিক্ষার্থী চীনে পড়াশুনা করছে।

    আমেরিকার উইলসন সেন্টারের কিসিঞ্জার ইনিস্টিটিউট অব চায়না এবং দ্য ইউনাইটেড স্টেটস-এ এক বক্তব্যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং তার দেশের উচ্চ শিক্ষার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।

    চীনের প্রেসিডেন্ট ২০১৬ সালে দেয়া সে ভাষণে বলেন, চীনের স্বকীয়তা বজায় রেখে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে চায় তারা। তিনি বলেন, পশ্চিমা ধারায় নয়, নিজেদের ধারায় বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে চায় চীন। (রেফারেন্সঃ বিবিসি)

     

    আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং  উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য, চীন আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা বিভিন্ন স্কলারশিপ বা বৃত্তি প্রদান করে। এই বৃত্তিগুলি স্টিপেন্ড তথা মাসিক কিছু আর্থিক সহযোগিতা, টিউশন ফি, বাসস্থান খরচ, জীবনযাত্রার খরচ এবং এমনকি চিকিৎসা বীমাও কভার করে। চীনে অধ্যয়ন করতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এখানে কিছু বিশেষ বৃত্তি পাওয়া যায়।

    চলুন এইবার জেনে আসি চীনের কিছু বিশ্ববিখ্যাত স্কলারশিপ বা বৃত্তি সম্পর্কে এবং সে সাথে জানবো আমার নিজের এক্সপেরিয়েন্সঃ

     

     

    চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ (CSC): এটি চীনের আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য সবচেয়ে সুপরিচিত স্কলারশিপ। এটি সম্পূর্ণ একাডেমিক প্রোগ্রাম কভার করে এবং ব্যাচেলর, মাস্টার্স এবং পিএইচডি সহ বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। সিএসসি বৃত্তি টিউশন ফি, বাসস্থান, উপবৃত্তি এবং চিকিৎসা বীমা কভার করে।

     

    কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ: বিশ্বজুড়ে চীনা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রচারের জন্য প্রতিষ্ঠিত, এই বৃত্তিটি চীনা ভাষা, সংস্কৃতি এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অধ্যয়ন করতে আগ্রহীদের জন্য আদর্শ। এটি টিউশন ফি, বাসস্থান, এবং একটি জীবনযাত্রার খরচ কভার করে।

     

    প্রভেন্সিয়াল এন্ড ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ: চীনের অনেক প্রভিন্স এবং বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করার জন্য তাদের নিজস্ব বৃত্তি প্রদান করে। এই বৃত্তিগুলির প্রায়শই নির্দিষ্ট যোগ্যতা সম্পূর্ণদের প্রদান করে থাকে এবং এটি একাডেমিক যোগ্যতা, গবেষণার সম্ভাবনা বা পড়ালেখার নির্দিষ্ট ক্ষেত্রগুলির উপর ভিত্তি করে হতে পারে।

     

    সিল্ক রোড স্কলারশিপ: এই বৃত্তিটি ঐতিহাসিক সিল্ক রোডের পাশের দেশগুলির ছাত্রদের লক্ষ্য করে যারা চীনে পড়াশোনা করতে চায়। এটি বিভিন্ন ধরনের একাডেমিক শাখাকে কভার করে এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রচার করে।

     

    বেল্ট অ্যান্ড রোড স্কলারশিপ: এই স্কলারশিপ চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের সহায়তা করে। এটি এই দেশ ও চীনের মধ্যে সহযোগিতা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়কে উৎসাহিত করে।

     

    গ্রেট ওয়াল স্কলারশিপ: এই স্কলারশিপটি উন্নয়নশীল দেশগুলির ছাত্রদের লক্ষ্য করে যারা নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে মাস্টার্স বা ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করতে চান। এটি এই দেশগুলিতে শিক্ষাগত উন্নয়নের প্রচারের একটি মাধ্যম।

     

    পার্শিয়াল স্কলারশিপঃ ব্যাচেলর প্রোগ্রামে কিছু ভার্সিটি আছে যারা মিডিয়াম রেজাল্টে শুধু টিউশন ফি স্কলারশিপ হিসেবে দেয় ৷ হোস্টেল ফি নিজের দিয়ে পড়তে হয় অথবা স্কলারশীপের পরে টিউশন এবং হোস্টেল দুটো মিলিয়ে মাত্র অল্প কিছু ভার্সিটিতে দিতে হয় এটাই পার্শিয়াল স্কলারশিপ। হতে পারে আপনার টিউশন ফ্রী কিংবা ডর্ম ফ্রি। আবার দুটোই পেইড কিন্তু খুব সামান্য পরিমাণ আপনাকে পে করতে হতে পারে। যা ইভেন বাংলাদেশের যেকোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও কম। সে সাথে ইউনিভার্সিটির র‍্যাংকিংও ভালো হয়ে থাকে। তবে, কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি এই পার্শিয়াল স্কলারশিপ প্রদান করে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে। দেখা যায়, আপনি ফার্স্ট ইয়ারে খারাপ করলেন, পরের বছর আপনার স্কলারশিপ নাই হয়ে গেলো। অনেক ভার্সিটি আবার আনকন্ডিশনাল স্কলারশীপ দেয় ৷ ফেল করলেও এই স্কলারশীপ চার বছরই থাকে।

     

    ওহ হ্যাঁ, স্কলারশিপ নিয়ে আমার ছোট্ট একটা চ্যানেল আছে টেলিগ্রামে। নিয়মিত চীনসহ অন্যন্যা দেশের স্কলারশিপ আপডেট শেয়ার করার চেষ্টা করবো। আপনারা চাইলে জয়েন হতে পারেন।

    আবেদন প্রক্রিয়া এবং যোগ্যতা:

    চীনে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়ার মধ্যে সাধারণত একটি অনলাইন আবেদনপত্র, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স, একটি শিক্ষা পরিকল্পনা বা এসওপি এবং ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (সাধারণত চীনা বা ইংরেজি, প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে) জমা দেওয়ার প্রয়োজন হয়। স্কলারশিপ প্রোগ্রাম এবং আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহী  সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশাবলী সাবধানে পড়া উচিৎ। কারণ অনেক রুলস থাকে যা প্রথমে এড়িয়ে গেলেও পরে বিপদে পড়তে পারেন। বিশেষ করে পার্শিয়াল স্কলারশিপের সময়।

     

    শিক্ষার বাইরে সুবিধা:

    চীনে অধ্যয়ন শুধুমাত্র বিশ্বমানের শিক্ষাই দেয় না বরং অনন্য সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা এবং ব্যক্তিত্ব বৃদ্ধির সুযোগও দেয়। একটি নতুন সংস্কৃতিতে নিজেকে নিমজ্জিত করা, একটি নতুন ভাষা শেখা এবং বন্ধু ইত্যাদি একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সাহায্য করে। চীনের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অসংখ্য ইন্টার্নশিপ এবং চাকরির সুযোগও উপস্থাপন করে, যা বিশ্বব্যাপী চাকরির বাজারে প্রবেশ করতে আগ্রহীদের জন্য এটিকে একটি পছন্দনীয় করে তুলেছে।

    সুতরাং, আপনি যদি নিজেকে যোগ্য ভেবে থাকেন এবং বাইরে পড়ার স্বপ্ন দেখেন তাহলে আমার মতে চীন আপনার জন্য একটা বেস্ট ডিসেশন হতে পারে।


    আমার অভিজ্ঞতাঃ
    আমি ২০২১ সালে চীনের লিয়াওনিং প্রভিন্সের ডালিয়ান সিটির একটা স্বনামধন্য ভার্সিটিতে পার্শিয়াল স্কলারশিপের এগেনেস্টে এডমিশন নেই। পরবর্তীতে হয় কি, আমার ক্লাস অনলাইনে স্টার্ট হয় কিন্তু জেডব্লিউ হাতে পাইনা আর। অনেক ফ্রাস্ট্রাটেড হয়ে পড়ি। ভাবি হয়তো চীনে অধ্যয়নের স্বপ্ন আমার স্বপ্নই থেকে যাবে। যেহেতু সময়টা করোনার মহমারী, বলা চলে প্রায় চীন বর্ডারই বন্ধ করে রাখে বিশ্বের জন্য। পরবর্তীতে ২০২২ এর নভেম্বরে জেডব্লিউ হাতে পাই এবং মার্চে আল্লাহর রহমতে চীনে এসে পড়ি।

    চীনের জনজীবন অনেক আধুনিক। ডালিয়ান শহরটাও ছবির মতো সুন্দর। কিন্তু এসেই পরি ঠাণ্ডার কবলে। তাপমাত্রা দিনে রাতে শূন্যের নিচে থাকতো। তারচে ভয়াবহ ছিল বাতাস। রাশিয়ার সাইবেরিয়া হতে আগত এই বাতাস খুবই ভয়ানক ছিল। তার মাসখানেক পরেই আসে গ্রীষ্ম। ভ্যাপসা গরমে যাই যাই অবস্থা। বলতে গেলে ওয়েদারটা ভিন্ন। গরমের সময় গরম তোহ ঠাণ্ডার সময় ভয়াবহ ঠান্ডা আর স্নোফল।

    আমার শহরটা ট্যুরিস্টস্পট বলা চলে। সামার ভ্যাকেশনে বিভিন্ন প্রভিন্স থেকে আগত দর্শনার্থীদের ভিড়ে নিজেকে খুজে পাওয়াই দায়।

    অনেকে বলে চাইনিজ খাবার খুবই জঘন্য। কিন্তু কোনো এক অদ্ভুত কারণে এই খাবারই ভালো লেগে যায়। নিত্যনতুন মজাদার চাইনিজ কুইজিনগুলো উপভোগ করি। তবে হ্যাঁ, অনেকের জন্য খাবারের টেস্ট ভালো নাও লাগতে পারে। তাও কি আছে জীবনে? যতদিন আছি উপভোগ করে যাওয়াটাই শ্রেয়।

    এখানে এসে সবচে বড় বিপাকে পড়ি, মসজিদ নিয়ে। পুরো শহরে একটামাত্র মসজিদ তাও অনেক দূরে। কতদিন ইউটিউবে আজান প্লে করেছি তা অগণিত।

    ইউটিউবের কথা যখন এসেছে, বলা ভালো চীনে ভিপিএনের বিকল্প নেই। এই সম্পর্কে আমার আরেকটা পোস্ট আছে, দেখে নিবেন।

    লাইফস্টাইল নিয়ে অনেক বলেছি, এইবার আসি পড়াশোনার ব্যাপারে।

    চীনে পড়াশোনার  পদ্ধতি বেশ চমকপ্রদ। আমি যেহেতু সায়েন্স ডিপার্ট্মেন্টে আছি, এবং সাবজেক্ট যেহেতু কম্পিউটার সায়েন্স… লক্ষ্য করেছি পড়ানোর সময় লাওশীদের (চীনা শিক্ষকদের লাওশি বলা হয়) বুঝানোর কত্ত আক্লান্ত চেষ্টা। যদিও ইংরেজি মাধ্যমের ক্লাসগুলো অতটা ভালো হয় না, কিংবা তাদের ইংরেজিগুলোও এতো এডভান্স লেভেলের নয়… তাও তাদের চেষ্টা হয় অসামান্য। প্রত্যেকটা ক্লাস একটা রুটিনমাফিক হয় এবং সিলেবাসের মধ্যে সংঘটিত হয়। যদিও আপনি তাদের কিছু জিজ্ঞেস করলে তারা আপনাকে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করবে এবং তাদের এক্সপেরিয়েন্স কিংবা মনোভাব পরিষ্কার করে দিবে।

    আর যদি আপনার চায়না ভাষা জানা থাকে, তাহলে আপনার জন্য চাইনিজ মিডিয়াম। বলা বাহুল্য, চাইনিজ মিডিয়াম আরো তথ্যবহুল এবং যথেষ্ট প্র্যাক্টিকেলি শেখানো হয়।

    যেহেতু ভাষা নিয়ে কথা উঠেছে, বলে রাখা উচিৎ চায়নায় জীবনধারণ করতে হলে ম্যান্ডারিনের বিকল্প নেই। টুকটাক কাজ চালানোর মতো ম্যান্ডারিন আপনার শিখতেই হবে। নাহলে ট্রান্সলেটরের পিছনে আপনার অর্ধেক জীবন শেষ। কারণ এদের অনেকেই সামান্য “থ্যাংকস” শব্দটিও বুঝতে পারেনা। শুনতে অবাক লাগলেও এটিই বাস্তব সত্যি।

    বেশ অনেক কিছুই শেয়ার করে ফেলেছি। আপনারা বিরক্ত হতে পারেন কিংবা ইঞ্জয় করতে পারেন… সম্পূর্ণ আপনাদের ব্যাপার। কিন্তু আমি সত্যিই এখানে অনেক ইঞ্জয় করছি, মনে হচ্ছে লাইফের একটা সেরা সময় কাটাচ্ছি। পাশাপাশি দেশকে অনেক মিসও করছি। হাজার ইঞ্জয়ের মাঝেও দেশের মজা খুঁজে পাই না। আর পরিবার তোহ আছেই। 😊

    যাই হোক, আজকের পোস্ট এই পর্যন্ত রইলো। আশা করছি খুব শীঘ্রই ফিরবো নতুন কোনো টপিক নিয়ে অন্য কোনো দিনে।

    আপনাদের মনে কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে ঝেড়ে ফেলতে পারেন। কিংবা বকা দিতে চাইলে তাও পারেন। যেহেতু অনেক বাজে সময় নষ্ট করে ফেলেছি। তাই না? 😀

    যাই হোক, ভালো থাকবেন, আল্লাহ হাফিজ।

    The post চায়নায় স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষা: চীনে পড়াশোনার সকল তথ্য এবং আমার চীন অভিজ্ঞতা (বিস্তারিত) appeared first on Trickbd.com.



    from Trickbd.com https://ift.tt/LJX3aEb
    via IFTTT

    No comments:

    Post a Comment

    Fashion

    Beauty

    Travel